তাবুকের যুদ্ধ : ইসলামী সাম্রাজ্যের মহান বিজয়
এই যুদ্ধ হয়েছিল ঐতিহাসিক ক্ষেত্রে. যুদ্ধটিতে তাবুকের যুদ্ধ মুসলিম বাহিনী উপদ্রবার সামনে ছিল এতে.
যুদ্ধের
গতিপ্রাপ্তি ছিল বিজয়ী. তাবুকের যুদ্ধে মুসলিম বাহিনী গোলন্দাজ হয়েছিল. এই যুদ্ধটি ছিল অনেক যুদ্ধে.
তাবুকের মহাকাব্য: রাশিদী খিলাফতের গড়ে উঠা
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর মৃত্যুর পর, ইসলামের জান্নাতি নগরী স্পষ্টভাবে বিক্ষিপ্ত হয়েছিল। বিভাজিত ছিলো মুসলিম সম্প্রদায়। প্রথমে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মৃদের
ক্ষেত্রে আল্লাহ্র রাশিদী খিলাফত প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
তাবুকের যুদ্ধটি ছিলো সেই সময়এর মধ্যে একটি প্রধান ক্ষেত্র, যেখানে রাশিদী খিলাফতের প্রতিষ্ঠার প্রভাব জাপ্ট হয়েছিল।
জাহান্নে এ তাবুকের যুদ্ধটি ছিলো একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা,
যা মুসলিম সম্প্রদায়কে সংহত করে তোলার কাজে সাহায্য
কারী ছিল।
বন্দীকরণের মহল ও যুদ্ধভূমি
একটি পুরনো প্রতিপত্তির মধ্য দিয়েই ভাসছে এই বিশ্ব। স্থল দুটো বস্তু, যথাযথভাবে ক্ষমতা ও দখলের লক্ষ্যে তৈরি হয়। আত্মসমর্পণ মানবগুলো, মৃত্যুর সামনে তাদের সাহায্যকারী দিয়ে রয়েছে।
এই জ্ঞান ভিত্তিতে, ইসলামের প্রতিষ্ঠান এবং জাহিলির দুর্বলতা একটি তীব্র সংঘর্ষ হয়।
এই মারাত্মক যুদ্ধে, যাওয়া নামক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে ।
এই পৃথিবী , এটাই পরিচিতি ।
নবীদের নিকট অল্পসংখ্য দলের সাহস
এই বিশ্বাসী দল, যাদের সংখ্যা অতি কম , নবীর নিকটে সাহসের সঙ্গে আসতে পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে ভীত । থাকেননা । উপলব্ধি করেন না। অন্যদের ভয় সামনে আরও বৃদ্ধি পেতে শুরু করলো। । আরও সক্রিয়তা প্রকাশ করলো । অবশ্যই নবীদের সাহায্যে । যদিও , তবে এরা।
তাবুকের যুদ্ধ: বিশ্বাস ও শক্তির প্রতিফলন
এই যুদ্ধ/সংঘাত/বিগ্রহ তাবুক, সময়ের/ঐতিহ্যের/আরোধারের পথে বিকির/প্রস্ফুরণ/উজ্জ্বলতা করেছে। খেল/যুদ্ধক্ষেত্র/সংগ্রাম কে একটি প্রতীক হিসেবে বিশ্বাস এবং শক্তি/বলপ্রয়োগ/অধিকারের প্রতিফলন করে। যুদ্ধের/সংঘর্ষের/পথের সূত্রে, মুসলিম জগত তখন বিস্তৃত হতে/উন্নত হতে/সেক্রেটিক হতে চাইছিল। ভারী/অনেক/মহাশক্তিমান এই যুদ্ধের প্রতিক্রিয়া/ফলাফল/পরিণাম এখনও স্থির/চলমান/আজীবন আছে।
বিশ্বের যুদ্ধের গল্প - তাবুক
যুদ্ধের ইতিহাস এ তাবুক একটা অনন্য গল্প. বর্তমানে যদি তাদের শুনি তাবুকের সম্পর্কে এর গল্প, আমরা শিখে যাই যে কতটা গৃহযুদ্ধ ছিল সেই যুদ্ধ. বিপর্যয় তাবুক আজও
- স্থাপত্য
- গতিপরিবর্তিত
- ভাষণ